অনন্য বৈশিষ্ট্যে ভাস্বর বনফুল আদিবাসী গ্রীনহার্ট কলেজ

  • কলেজ ক্যাম্পাস ধূমপান ও রাজনীতি মুক্ত আনন্দ নিকেতন।
  • কলেজ ক্যাম্পাস আদিবাসী, বাঙালি, সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের মিলনতীর্থ।
  • অসাম্প্রদায়িক, দেশপ্রেমিক ও সুশিক্ষিত প্রজন্ম বিনির্মাণ আমাদের মূল লক্ষ্য।
  • ছায়া সুনিবিড় সুবিশাল কলেজ ক্যাম্পাস ও দূষণমুক্ত সুপরিসর শ্রেণিকক্ষ আসবাবপত্রে সুবিন্যস্ত।
  • সুযোগ্য পরিচালনা পরিষদ, একাডেমিক কাউন্সিল ও দক্ষ শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা পরিচালিত।
  • শিক্ষার মান উন্নয়নে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদদের নেতৃত্বে শিক্ষার মান উন্নয়ন কমিটির সার্বক্ষণিক প্রশিক্ষণ ও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা।
  • সিসিটিভির মাধ্যমে ২৪ ঘন্টা নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা ও নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা।
  • আধুনিক মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে শ্রেণিকক্ষে হাতে কলমে পাঠদান।
  • নির্দিষ্ট অ্যাপস-এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের হাজিরা, বাড়ির ও শ্রেণির কাজসহ নানাবিধ কাজ প্রতিদিন আপলোড করা হয়। স্ব স্ব অভিভাবকগণ নির্দিষ্ট লগ-ইন আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে সহজেই তাঁর সন্তানের বিভিন্ন একাডেমিক অগ্রগতিগুলো দেখতে পারেন।
  • কোনো শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকলে বা দেরিতে স্কুল ও কলেজে আগমন করলে স্বয়ংক্রিয় এসএমএস-এর মাধ্যমে অভিভাবককে অবহিত করা হয়ে থাকে।
  • সুপরিসর খেলার মাঠ, যেখানে শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করতে পারে।
  • কলেজ ক্যাম্পাসে অবস্থিত পাঁচ শয্যা বিশিষ্ট আধুনিক হাসপাতালে অভিজ্ঞ ডাক্তার ও সার্বক্ষণিক নার্সিং সেবা।
  • বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমে জাতীয় ক্যারিকুলাম অনুযায়ী পাঠদান।
  • শিক্ষার্থীদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশে নিয়মিত শরীরচর্চার ব্যবস্থা।
  • চারুকলা ইনস্টিটিউটের অভিজ্ঞ শিক্ষকদের দ্বারা কলেজ ক্যাম্পাসে ‘নন্দন আর্ড একাডেমি’-তে শিক্ষার্থীদের আর্ট শেখানোর ব্যবস্থা রয়েছে।
  • কলেজ ক্যাম্পাসে অবস্থিত বনফুল সঙ্গীত একাডেমিতে শিক্ষার্থীদের নাচ ও গান শেখানোর বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে।
  • বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলার আদিবাসী জনগোষ্ঠীর নানা ভাষাভাষী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রয়েছে বিশেষ আবাসিক হোস্টেল সুবিধা।
  • জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তি প্রদান, অন্যান্য শ্রেণিতে মেধাবৃত্তি এবং বার্ষিক ক্রীড়া ও সাহিত্য প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের প্রতি বছর পুরষ্কৃত করা হয়।
  • বছর শেষে নৈতিক মূল্যবোধ, সহপাঠক্রমিক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ ও শৃঙ্খলাবোধের সমন্বয়ে অনন্য শিক্ষার্থীকে ‘সেরা শিক্ষার্থী’ হিসেবে পুরষ্কৃত করা হয়। এছাড়াও শতভাগ উপস্থিতির জন্য শিক্ষার্থীকে পুরষ্কৃত করা হয়।
  • শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যাবতীয় তথ্য ডিজিটালি সংরক্ষণ করা হয়।
  • সকল পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের বিশেষ ক্লাস, ডিটেনশন ক্লাস ও পরীক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে জিপিএ-৫ অর্জনের যোগ্য করে গড়ে তোলা হয়।
  • প্রতিটি শিক্ষকের তত্ত¡াবধানে ছাত্র-ছাত্রীদের কাউন্সেলিং ও গাইড ব্যবস্থা রয়েছে। কাউন্সিলর ছাত্র-ছাত্রীদের সার্বিক বিষয়ে (শৃঙ্খলা, মূল্যবোধ, নৈতিক শিক্ষা, পরীক্ষার ফলাফল) পর্যবেক্ষণ করেন এবং অভিভাবকের সাথে শ্রেণি শিক্ষকের পাশাপাশি সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।
  • পাঠ্যপুস্তক কেন্দ্রিক জ্ঞানের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের জন্য বিভিন্ন সহপাঠক্রমিক কার্যক্রম যেমন: সাহিত্য ক্লাব, বিজ্ঞান ক্লাব, আইসিটি ক্লাব, ব্যবসায় শিক্ষা ক্লাব, ফটোগ্রাফি ক্লাব, গণিত ক্লাব, ডিবেট ক্লাব চালু রয়েছে।